ভাগ্যপরীক্ষা | বিমল লামা | ছোটগল্প | উৎসব সংখ্যা ১৪৩০
ছোটবেলা থেকেই ভাগ্য পরীক্ষার বাতিক ডাবুর। ছোটবেলা মানে যখন স্কুলেও ভর্তি হয়নি। বছর পাঁচেক বয়স হয়তো। নিজেরই খেলনাপাতি নিয়ে ভাগ্য পরীক্ষা করত একা
ছোটবেলা থেকেই ভাগ্য পরীক্ষার বাতিক ডাবুর। ছোটবেলা মানে যখন স্কুলেও ভর্তি হয়নি। বছর পাঁচেক বয়স হয়তো। নিজেরই খেলনাপাতি নিয়ে ভাগ্য পরীক্ষা করত একা
সজীবের সকাল হয় সকাল সকাল। এত সকালে তার বিছানা ছাড়তে হবে এর কোন কারণ নেই। আর পাঁচজনের মত তার কোন কাজ নেই; তার
জেসিন্থা কেরকেট্ট্যা আদিবাসী সংবেদনশীল ও মননশীল নতুন প্রজন্মের কবি। তাঁর জন্ম ঝাড়খণ্ডের পশ্চিম সিংভূম জেলার খুদপোষ গ্রামের এক গরিব আদিবাসী পরিবারে ৩ আগস্ট
টিপু সুলতান মনস্থির করলেন আব্বা হুজুরের করে যাওয়া অসমাপ্ত প্রাসাদকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দেবেন। টিপুর জীবনে ঝক্কিরও অন্ত নেই। রাজ্যশাসন, ইংরেজ দমন, অন্য রাজ্যের
সন্ধ্যায় জানতে চেয়েছিলে এখানে শীত কেমন? বলেছিলাম ঢাকার মতোই অনেকটা। কিন্তু এখন প্রায় মাঝরাতে জেঁকে বসেছে শীত। খোলা জানালা দিয়ে হুহু করে বাতাস
আমরা তো এটা জেনেই এই অলীক ঢেঁকিতে ধান ভানতে ঝাঁপিয়েছি যে এমন কোনও ত্রিপাদভূমি নেই যেখানে কবিতার ঈশ্বর পা রাখেননি বা আগামী দিনে
সেই বাড়িতে ফুলের বাগান নেই। বাগান করবে কোথায়! জমিই তো নেই! থাকার মধ্যে রয়েছে একটা ছাদ। মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো সেই চৌকো
ভদ্রলোক যখন ঘুম থেকে জেগে ওঠেন, তখন তিনি নিজেকে সুখী মানুষ হিসেবে আবিস্কার করেন। খুব সকালে তার অভ্যাসগত মানসিক অবস্থার তুলনায় সেই আবিস্কার
লাল ফুলগুলো একটু নেতিয়ে পড়েছে। এই ফুলগুলোর আরও একটু পরিচর্যা করা দরকার। আসলে যতটা সময় এই বাগানটার জন্য দেওয়া উচিত ততটা সময় সুফলবাবু