মানুষমাত্রই ব্যথার | ফসল আবু তাহের | কবিতা উৎসব
নারী আলো, পুরুষ পতঙ্গ অথবা এ এক বিপরীতমুখী অভিগমন। স্বাদ তৃপ্তির ঘাতক। তৃপ্তির প্রজন্ম সুখ, সুখের গর্ভে ব্যথার ভ্রুণ। তবুও কেন মেঘ সেচে
নারী আলো, পুরুষ পতঙ্গ অথবা এ এক বিপরীতমুখী অভিগমন। স্বাদ তৃপ্তির ঘাতক। তৃপ্তির প্রজন্ম সুখ, সুখের গর্ভে ব্যথার ভ্রুণ। তবুও কেন মেঘ সেচে
ক্লাসিক উপন্যাস ‘দেবদাস’ অমর কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে আমাদের নতুন করে কিছু বলার নেই। তাঁর রচিত ক্লাসিক – ট্র্যাজেডি ‘দেবদাস’ সম্ভবত বাংলা সাহিত্যে
বলা হয়, শিল্পের জন্যে সাধনা প্রয়োজন। তা সে কবিতা, গান, চিত্রকলা কিংবা অন্য যে কোনো মাধ্যমই হোক। কিন্তু বৈশ্বিক অস্থিরতার চলমান এ সময়ে
সুগন্ধি ফুরিয়ে গেলেরোদের আতর মাখে গাযমুনা শুকায়বালুনদী ভেসে যায় গঙ্গায় তোমার হাতের ভিতরে হাতমধ্যমায় মেন্থলআকুল বিকেলপদ্মপুটে পা শামুকে সাঁতার কাটে জলপৃথিবী আদৃত পথে
২০২২ সালের ডিসেম্বরে ঢাকা লিট ফেস্টে এসেছিলেন আবদুল রাজাক গুরনা। গুরনা নোবেল পাওয়ার পর আমি তাঁর উপর দুটি লেখা লিখেছিলাম। পরে তাঁর দুটি
প্রখ্যাত মার্কিন ঔপন্যাসিক ফিলিপ রথ এবং চেক ঔপন্যাসিক মিলান কুন্ডেরার মধ্যে দুবার কথোপকথন হয়েছিল। এই কথোপকথটি তার একটি। রথ কুন্ডেরার Book of Laughter
সমকালের প্রখ্যাত দার্শনিক ইউভাল নোয়াহ হারারি। তাঁর পাঠকনন্দিত ’স্যাপিয়েন্স’ বইতে মানুষের ৭০,০০০ বৎসর আগের অতীত থেকে শুরু করে ভবিষ্যৎকে তুলে ধরা হয়েছে। ওই
ক্লান্ত দিনের আলো, বাড়ি ছুইছুই—কোথাও ঘুম ভাঙে মাগরিবের। গানে সুর ধরলে মুয়াজ্জিন, কাঁসার থালায় বেজে ওঠে সন্ধ্যা, ঘরে ঘরে সন্ধ্যাবাতি জ্বলে। বালকেরা ধুলো
কী সেই তরঙ্গ যার লালে ফুটে ওঠেচোখের আকাশ এমন তৃষ্ণায়!অপরিশোধিত রোদ কপালে লিখে দেয়ধৈর্যের নাম। কোথাও যায়নি সেব্যথার শরীর থেকে জন্মানো নদী ছুটে
দরজাটা পুরোই ভেজানো। আধভেজা জানালার ফাঁক দিয়ে মেঘে খাওয়া ধূসর রোদ ঘরের ভেতরে গলে গলে পড়ছে নিতান্ত অনিচ্ছায়, কিছুটা কুণ্ঠায় আর যেন কিছুটা