সাদিক হোসেন | সাজিদের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই | উপন্যাস
পর্ব ৪ এলা ফোন করে জিজ্ঞেস করল, কী ব্যাপার মশাই?গলা শুনেই বোঝা যাচ্ছে সে ভাটাতে চাইছে।আমি তখনো বাড়ি ফিরিনি। রাসবিহারি মোরে দাঁড়িয়ে। একটাও
পর্ব ৪ এলা ফোন করে জিজ্ঞেস করল, কী ব্যাপার মশাই?গলা শুনেই বোঝা যাচ্ছে সে ভাটাতে চাইছে।আমি তখনো বাড়ি ফিরিনি। রাসবিহারি মোরে দাঁড়িয়ে। একটাও
ভেবেছিলাম অর্ধাঙ্গিনী সিনেমা নিয়ে নিজের ফেসবুকে একটি লম্বা পোস্ট দেব। খুব কৌতুহল এবং আগ্রহ নিয়ে দেখলাম সিনেমাটি। আমাকে ভাবিয়েছে এবং পুরোপুরি এনগেজড করে
পর্ব ৫ উপন্যাসের স্থান : আমেরিকা।ঘটনাকাল : সিভিল ওয়ার (১৮৬১-১৮৬৫) পরবর্তীকালআমেরিকার সবচেয়ে জঘন্য প্রথাটি ছিল দাসপ্রথা। কালোদের ওপর যে নির্য়াতন চালানো হয়েছে, মানব
সোনার খনিতে যারা কাজ করেপরতে পারে না তারা সোনার গহনাসোনার খনিতে যারা চাপা পড়েদামি নয় তারা মোটে সোনার মতোন তবু দেখো মারা গেছে
ওরা শুধু চেনে ঝিরিপথ আর উত্তল দুই চূড়া একা যায়নি তো, সাথে আছে বন্ধুরাকটেজের মুখ লাগোয়া সিবিচ ঘিরেওরা ঘুরে আসে। অথচ পাশেইমানে কটিদেশ
দৃঢ়তার ঝুলিতে রাখা আছে সংকল্পকিন্তু ভুলের পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়ছেব্যর্থতার অমোচনীয় সেই সব গ্লানিযার দগদগে ঘায়ে বার বার লবণ ছিটানো প্রত্নতাত্বিক খোঁড়াখুঁড়ি চলছে
হিন্দি গল্পের অনুবাদ এই দেখো ডাক্তার, তোমার এই মেডিকেল জার্নালে কী লেখা আছে। এরা বলছে যে শরীরের প্রত্যেক কোষে স্মৃতিগুলো জমা হয়ে থাকে।
তীরন্দাজ | সাপ্তাহিক আয়োজন | ৪ আগস্ট ২০২৩ নিচের শিরোনামগুলি ক্লিক করলেই লেখাগুলো পড়া যাবে অগ্রন্থিত আবুল হাসান বিশেষ সংখ্যা >> আবুল হাসান
সম্পাদকীয় নোট গত প্রায় চার দশক ধরে কবিতা লিখছেন চৈতালী চট্টোপাধ্যায়। আমাদের বৈশ্বিক ও চারপাশের প্রতিদিনের দিনযাপনের, বিশেষ করে নারীজীবনের তীক্ষ্ণ-তীব্র বিষয়আশয় আর
দুঃখের ভাঙন সমস্ত কিছুই ভাঙছে নদীতীর নির্জন কোমল কাঁচ, হীরের শরীর ভেঙে যাচ্ছে মাটির কলস, গাছ ভাঙছেগাছের শরীরে কারো কুঠারের শব্দ শুনে আঁতকে