কী সেই তরঙ্গ যার লালে ফুটে ওঠে
চোখের আকাশ এমন তৃষ্ণায়!
অপরিশোধিত রোদ কপালে লিখে দেয়
ধৈর্যের নাম। কোথাও যায়নি সে
ব্যথার শরীর থেকে জন্মানো নদী ছুটে যায়—
মায়া ও মৃত্যু ধুয়ে নির্লিপ্ত! অনেক অনেক
মোহ থেকে সূত্র দাও—সাহিত্য ও সুরের
যত নাম; নয়তো বোকা তুমি; এইসব
‘তাদের’ ভিড়ে বেমানান; বেমানান!
উহ্য একটা ছুরি। অবিরত কাটে দশদিক।
শাদাসূর্যের ট্রেন ছুটে যায়—পার হয়ে
আকাঙ্ক্ষার লাল। সেই তৃষ্ণা ও তরঙ্গ;
ব্যথা আর স্বপ্নের সমান।
তারপরও গাইতে হবে এইসব আশ্চর্য সুর
রেফারেন্স, ভালো থাকার চমৎকার আলো!
শীত শীত বাতাসে বদলে যাওয়া সময়
খুব গোপনে যেভাবে গায় তারাদের নাম।